Connecting Nearly 500 Medical Diagnostic Instruments in Bangladesh in Record Time

4axiz IT partnering with SystemOne Bangladesh and the Bangladesh National Tuberculosis Program, has successfully accomplished connecting nearly 500 Medical Diagnostic Instruments in Bangladesh in Record Time (8 weeks).
Diagnostic Connectivity Accelerates Progress in the Fight Against HIV, TB, COVD and Other Infectious Diseases.
“4axiz IT Ltd and SystemOne both value customer service,” said Mohammed Nasir Uddin, CEO, 4axiz IT Ltd. “Our collaboration ensured not only rapid deployment but also a more sustainable use of the ASPECT software, enabling users to benefit from SystemOne’s technological expertise and 4axiz’s regional knowledge and understanding.”

4axiz IT Ltd collaborating with Sukhi Jibon, project of USAID Pathfinder International facilitated 2-days hands-on training on DGFP Digital Archive at Dhaka on 18-19 January 2023

4axiz IT Ltd collaborating with Sukhi Jibon, project of USAID Pathfinder International facilitated 2-days hands-on training on DGFP Digital Archive at Dhaka on 18-19 January 2023. Participants were the working group members selected from DGFP-MIS, IEM, MCHS, FSDP,CCSDP, Logistic & Supply, Planning Unit attended the training.

 

The training was inaugurated by DD-MIS, DGFP. The participants received hands-on training on operating the archive including document/materials archiving process and administrative access. to ensure the sustainability and building the capacity, 4axiz team will provide technical assistance to DGFP professionals selected to operate digital archive upto April 2023.

Best Software Company in Bangladesh

Web Design and Development Company

Web Design and Development Company Dhaka

আউটসোর্সিং আয়ের বৃদ্ধি বছরে ৬৯ ভাগ

সাইদুর মামুন খান

প্রযুক্তিতে বিশ্ব এগিয়ে যাচ্ছে, এবং তার সাথে পরিবর্তন হচ্ছে কাজের বাজার। একসময়ে বাণিজ্য করতে যেখানে সুদূর সমুদ্রপথ পাড়ি দিয়ে বিদেশে যেতে হতো, এখন সময়ের পরিবর্তনে দেশে বসেই সারা বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে ব্যবসায় পরিচালনা হচ্ছে। একটি আউটসোর্সিং সার্ভিস প্রদানকারী দেশ হিসেবে আমাদের এগিয়ে যাওয়াও এই পরিবর্তনেরই একটি অংশ।

বিশ্বব্যাপী এবং বাংলাদেশে বর্তমান অবস্থা

বর্তমানে সারাবিশ্বে কাজের বাজারের আকার ৪২২ বিলিয়ন ডলারের বেশি, যার খুবই ছোট একটি অংশ, ১ বিলিয়ন ডলারের বাজার গতবছর ছিল অনলাইনে মার্কেটপ্লেসে। তবে আশার কথা হচ্ছে, গত কয়েক বছরে ফ্রিল্যান্স আউটসোর্সিং ক্ষেত্রটি দ্রুতগতিতে বৃদ্ধি পেয়েছে। যুক্তরাজ্যের ফিন্যান্সিয়াল রিপোর্টের এক জরিপে বলা হয়েছে, ২০১১ সালে ২০০৮ সালের তুলনায় ১২ শতাংশ ফ্রিল্যান্সার বৃদ্ধি পেয়েছে। জনপ্রিয় অনলাইন মার্কেটপ্লেস ইল্যান্সে ২০১২ সালের প্রথম প্রান্তিকে ২ লাখের অধিক জব পোস্ট হয়। এটি বৃদ্ধি পেয়ে এ বছরের প্রথম প্রান্তিকে ৩ লাখে পৌঁছেছে। আমরা আশা করছি, ২০১৮ সাল নাগাদ অনলাইন মার্কেটপ্লেস ৫ বিলিয়ন ডলার মূল্যমানের বাজারে পরিণত হবে। শুধু তা-ই নয়, ২০২০ সাল নাগাদ বিশ্বে প্রতি ২ জন মানুষের ১ জন অনলাইন কাজের বাজারের সাথে যুক্ত থাকবে। এই অগ্রগতির ছোঁয়া আমরা বাংলাদেশেও দেখছি। গত কয়েক বছরে যেভাবে আমাদের দেশের আইসিটি সেক্টর এগিয়ে যাচ্ছে, সেটা সত্যিই অভাবনীয়। ২০০৯ সালে আমাদের দেশ থেকে মূলত ফ্রিল্যান্সিংয়ের জোয়ার শুরু হয়, এবং মাত্র ৩-৪ বছরের মধ্যেই আমরা ফ্রিল্যান্স সার্ভিস প্রদানকারী দেশ হিসেবে অন্যতম অবস্থানে আছি। ২০১৩ সালের জানুয়ারি মাসের তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বের অন্যতম দুটি অনলাইন মার্কেটপ্লেস ইল্যান্স এবং ওডেস্কে প্রায় ১৮০টি দেশের মাঝে আমরা যথাক্রমে ৭ম এবং ৮ম অবস্থানে ছিলাম, যেটা শুরুর দিকে অকল্পনীয় ছিল। ইল্যান্স ডটকমে বাংলাদেশে বর্তমানে রেজিস্টার্ড ফ্রিল্যান্সার আছে প্রায় ৬০ হাজার। শুধু মার্কেটপ্লেসে যোগ দিয়েই নয়, আন্তর্জাতিক বাজার থেকে বিপুল পরিমাণে কাজ পেয়ে বেশ দ্রুতগতিতে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশের ফ্রিল্যান্সাররা। ২০১৩ সালে সর্বমোট ২২,০৯৭টি কাজে বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সাররা চুক্তিবদ্ধ হয়েছে, যেখানে ২০১২ সালে এই সংখ্যাটি ছিল মাত্র ১০,৯৬১; শতকরা হিসেবে সেটা ১০২ ভাগ বৃদ্ধি। এই অগ্রগতি আয়ের দিকে দিয়েও আমরা লক্ষ করেছি। ২০১২ সালে ইল্যান্স ডটকমে বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সারদের আয় ছিল প্রায় ১৬ কোটি ১৯ লাখ টাকার মতো। ২০১৩ সালে এসে এদেশের ফ্রিল্যান্সাররা মোট আয় করেছে প্রায় ২৭ কোটি ৩৫ লাখ টাকার মতো, যা গত বছরের তুলনায় শতকরা ৬৯ ভাগ বৃদ্ধি পেয়েছে। এই অগ্রগতির কারণে বিশ্বের উন্নত দেশের ক্লায়েন্টরাও বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সারদের অগ্রাধিকার দিচ্ছে।

দেশে যে কাজগুলো আসছে

ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসগুলোতে বাংলাদেশ থেকে সাধারণত সব ক্যাটাগরির ফ্রিল্যান্সাররাই আসছে, তবে সবচেয়ে বেশি যোগ দিচ্ছে আইটি অ্যান্ড প্রোগ্রামিং, ডিজাইন, সেলস অ্যান্ড মার্কেটিং এবং অ্যাডমিন সাপোর্টে। বাংলাদেশ থেকে ইল্যান্সে এই পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি কাজ পেয়েছে পিএইচপি জানা ফ্রিল্যান্সাররা। এর পরেই সেরা ১০টি স্কিলের তালিকায় আছে এইচটিএমএল, ওয়ার্ডপ্রেস, সিএসএস, মাইএসকিউএল, ফটোশপ, ইন্টারনেট মার্কেটিং, গ্রাফিক ডিজাইন, সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং, এবং ডাটা এন্ট্রি। তবে নতুন স্কিল হিসেবে দ্রুত উঠে আসছে মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্ট (এনড্রয়েড এবং আইফোন)।

জেলা পর্যায়ে অগ্রগতি

ফ্রিল্যান্স ক্যারিয়ারে অন্যতম একটি সুবিধা হলো এখানে কাউকে নির্দিষ্ট কোনো স্থানে সীমাবদ্ধতায় আটকে থাকতে হয় না। আগে যেখানে ভালো চাকরি করতে হলে রাজধানী ঢাকায় আসা ছাড়া অন্য কিছু চিন্তা করা যেত না, এখন সেই চিন্তাধারার পরিবর্তন হচ্ছে। একজন দক্ষ ব্যক্তি দেশের যেখানেই হোক না কেন, নিজের জেলা, নিজের বাড়িতে বসেই সে সারা বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে কাজ করার সুযোগ পাচ্ছে। এরকমই উপার্জনের দিক দিয়ে ধীরে ধীরে উঠে আসছে ঢাকার বাইরের বিভিন্ন জেলা, যদিও এক্ষেত্রে এখনও বেশিরভাগ সফল ফ্রিল্যান্সার দেখা যাচ্ছে বিভাগীয় প্রধান শহরগুলোতেই।

নারীদের জন্য ফ্রিল্যান্স ক্যারিয়ার

ইল্যান্সের এক প্রতিবেদনে দেখা গিয়েছে প্রযুক্তির সাথে জড়িত নারীরা অফিসিয়াল কাজের চেয়ে অনলাইনে কাজ করার সুযোগ বেশি খুঁজে থাকেন। এই প্রবণতাটি দেখে সহজেই অনুমান করে নেয়া যায় যে দক্ষ নারী পেশাজীবীদের সংখ্যা যেমন বৃদ্ধি পাচ্ছে তেমনি অর্থনৈতিক ও সমাজব্যবস্থা পরিবর্তনে তাদের প্রভাবও উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাচ্ছে। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটেও বিষয়টি খুব ভালোভাবে খাপ খেয়ে যায়। আমরা এখনও সর্বস্তরে নারীদের জন্য নিরাপদ কার্যক্ষেত্র এবং সমানাধিকার তৈরি করতে পারিনি। কিন্তু যখন একজন নারী দক্ষ হয়ে অনলাইন মার্কেটপ্লেসে কাজ করতে যাচ্ছে, তখন তাকে আর নারী-পুরুষের বৈষম্যের কোনো বিষয়ে থাকতে হচ্ছে না। তখন কে নারী আর কে পুরুষ সেটা মুখ্য থাকে না, মুখ্য থাকে কে বেশি দক্ষ এবং পেশাদার। এ ছাড়া আমাদের দেশে প্রতিবছর প্রায় ২০ লাখ স্নাতক তৈরি হচ্ছে, যার প্রায় অর্ধেক হচ্ছে নারী। অথচ এর মাঝে একটি বিশাল অংশ ঝরে যাচ্ছে সমাজের বিভিন্ন অংশে বৈষম্য এবং নিরাপত্তার অভাবের কারণে। এই শিক্ষিত নারীদের আইসিটি সেক্টরে যুক্ত করা গেলে কর্মসংস্থানের পাশাপাশি দেশের অর্থনীতিতেও প্রচুর অবদানের সুযোগ সৃষ্টি করা সম্ভব হবে।

সফলতার জন্য যা করতে হবে

অনলাইন মার্কেটপ্লেসে বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সারদের নিয়োগের সংখ্যা দ্রুতগতিতে বৃদ্ধি পাচ্ছে। বিশ্বের বিভিন্ন ব্যবসায়ের জন্য বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সারদের প্রতি আগ্রহ দেখাচ্ছেন ক্লায়েন্টরা। তবে এই পুরো বিষয়টি কিন্তু বাস্তবে এতটা সহজ নয়। যারা সফল ফ্রিল্যান্সার, তারা শুরুতে প্রচুর সময় দিয়েছেন স্কিল এবং কমিউনিকেশন ডেভেলপ করার ওপর। সফল তারাই হচ্ছেন যারা কিছুটা হলেও দক্ষ হয়ে মার্কেটপ্লেসে যোগ দিচ্ছেন। অনেকে দেখা যাচ্ছে অতি উত্সাহী হয়ে কোনো কাজের দক্ষতা ছাড়াই অনেক কাজে অ্যাপ্লাই করে বসছে, এবং পরবর্তীতে কাজ না পেয়ে হতাশ হয়ে যাচ্ছে। তাই আমাদের সবসময়ই পরামর্শ থাকে যে ইংরেজি এবং নির্দিষ্ট কোনো কাজে যথেষ্ট দক্ষতা তৈরি না করে আসলে মার্কেটপ্লেসে আসা উচিত নয়। ফ্রিল্যান্স প্রফেশনে আসলে সফল হওয়ার একটাই মূলমন্ত্র—আন্তর্জাতিক বাজারে তুলে ধরার মতো কাজ জানতে হবে এবং ইংরেজিতে যোগাযোগ করার দক্ষতা তৈরি করতে হবে, আর তার সাথে ধৈর্য ধরে চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে। তাহলেই সম্ভব এই পেশায় দারুণ একটি ভবিষ্যত্ তৈরি করা।

লেখক :কান্ট্রি ম্যানেজার (বাংলাদেশ), ইল্যান্স-ওডেস্ক

We Are Happy To Inform You All That

We are happy to inform you all that, From three years ago in this day we four started entrepreneurship named 4axiz ….. Really happy to recall that day

University Traditions App

University Traditions App: cost effective, engaging & no static books! Visit www.4axiz.com for more info!

Just received this paper cut and note

Just received this paper cut and note from the President William N. Ruud and that just made our Day! Thanks for being a great supporter Dr. Ruud! You are the best!